সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৫ অপরাহ্ন
তানজিল জামান জয়,কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।। কলাপাড়ায় দুই সন্তানের জননী মোসা: আমেনা বেগমকে নিয়ে উধাও হয়েছে পড়শী মো: আবুল হাওলাদার। ঘঁটনাটি ঘটেছে উপজেলা টিয়াখালী ইউনিয়নের নাচনাপাড়া গ্রামে। এব্যাপারে ওই গৃহবধুর স্বামী হারুন হাওলাদার কলাপাড়া উপজেলা জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে আবুল হাওলাদারকে প্রধান আসামী করে তিন জনের না উল্লেখ করে এবং আরও ২/৩ জনকে আজ্ঞাত আসমী করে মামলা করেছে। মামলার অপর আসামীরা হলেন, মোসা: আমেনা বেগম ও মোসা: মোর্শেদা বেগম। মামলার বিবরনে জানাগেছে, মোসা: আমেনা বেগমের সাথে প্রায় ২২ বছর পূর্বে হারুন হাওলাদাওে রেজিষ্ট্রি কাবিন মূলে বিবাহ হয়। তাদেঔরষে দুটি পুত্র সন্তান হয়। ঘটনার কয়েক বছর আগে থেকেই আমেনা বেগম তার স্বামী হারুন হাওলাদারের সাখে খারাপ আচরন করতে থাকে।
এবং তার কথার অবাধ্য হয়ে চলা ফেরা কওে। পড়শী আবুল হাওলাদারের সাথে তার সখত্যা গড়ে উঠে । এর পর থেকে আবুল ও আমেনা বিভিন্ন সময় অধৈব কাজে লিপ্ত াকে। একাধিক বার তাদেও হাতে নাতে ধওে স্ত্রী আমেনাকে ভাল হয়ে চলার জন্য বলে। এছাড়া আবুল কে তার ঘরে আসতে নিষেধ করা হয়। এর পর থেকে আবুল ষড়যন্ত্র কওে আসছে। এসব ঘটনায় এশধিক বার সালিশ বৈঠক হয়েছে। এরপর গত ৯ মার্চ হারুন হাওলাদার ও তার দুই পুত্র শাহিন ও সজিব কাজে গেলে আবুল হাওলাদার ঘর ফাকা পেয়ে আমার ঘওে ঢুকে আমার স্ত্রী আমেনা বেগমের সাথে অবৈধ কাজে লিপ্ত হয়। এরই মধ্যে আমি ও আমার পুত্রদ্বয় বাড়িতে আসিয়া তাদেও উভয়কে অপত্তিকর অবস্থায় হাতে নাতে ধরি। এসময় আমার স্ত্রী আমেনা বেগম পা জড়িয়ে ধওে। এবং লম্পট হারুন দৌড়ে পালিয়ে যায়। সন্তানদেও মুখের দিকে তাকিয়ে আমি আমার স্ত্রীকে ক্ষমা কওে দেই। এবং ভাল হয়ে যেতে বলি।
এঘটনার রেশ ধওে গত ১৮ মার্চ কাজের উদ্দ্যেশে আমি ও আমার পুত্ররা কাজের জন্য কলাপাড়া বন্দওে আসলে হারুন হাওলাদার আমার ঘওে আসিয়া আমার স্ত্রীর সাথে কথা বর্তা বলে ঘরের ট্রাঙ্কে থাকা নগদ ১লাখ ৪৭ হাজার টাকা, দেড়ভরি স্বর্নালংকার নিয়ে পালিয়ে যাবার সময় বড় ছেলে শাহিন হাওলাদারের আট মাসের অন্তস্বত্তা স্ত্রী সাদিয়া বেগম তাদেও বাঁধা দিলে চাকু দেখিয়ে খুন জখমের ভয় দেখায়। এবং ঘাড় ধাক্কা দিয়ে তারা পালিয়ে যায়।
Leave a Reply